কিডনি রোগের ঔষধের নাম।
কিডনি রোগের ঔষধের নাম জানার অন্যতম কারণ হলো আমরা প্রায় সময় আমাদের অজান্তে কিডনি রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ি । শুধু বাংলাদেশ নয় বিশ্ব জনসংখ্যার একটি বড় অংশ এ রোগে আক্রান্ত । এরকম আক্রান্ত হওয়ার বেশ কিছু কারণ রয়েছে । আমরা আজকে আপনাদের মাঝে কিডনি রোগের ঔষধের নাম কোন খাবারগুলো খেলে কিডনি রোগ বেশি হতে পারে কোন খাবারগুলো খেলে কিডনি রোগের সম্ভাবনা কমে যাবে, কিডনি রোগের প্রতিকার এবং কোন কোন রোগ এড়িয়ে চলা যায় সে সম্পর্কে একটি আলোচনা করব।
কিডনি রোগের ঔষধের নাম কি ?
২০১৯ সালের একটি রিপোর্ট অনুযায়ী দেশের প্রতি চারজনের একজন কিডনি রোগে আক্রান্ত থাকে । তবে বর্তমান সময়ে এই পরিসংখ্যানটা আরো বেশি হবার কথা । যাই হোক মোটকথা দেশে কিডনি রোগের সংক্রমণ অত্যন্ত বেশি। এর প্রধান কারণ হিসেবে আমরা দায়ী করতে পারি অসচেতনতা এবং নকল ও ভেজাল ঔষধ ।
যদিও আমাদের দেশে সঠিক উন্নত চিকিৎসার ও বেশ অভাব রয়েছে বলে মনে করা হয়।কিডনি আমাদের শরীরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ। এ অঙ্গটি ছাড়া আমাদের শরীরের স্বাভাবিক চলাচল অনেকটাই বাধা প্রাপ্ত হবে। তাই এই অঙ্গটির যত্ন নেওয়াটা আমাদের জন্য জরুরি।
তবে মাঝে মাঝে অসাবধানতা এবং অসচেতনতার ফলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা আমাদের হয়ে থাকে। এ সমস্যার সমাধানের জন্য আমরা বিভিন্ন ধরনের পরিষেবা নিয়ে থাকি। আজকে আমরা আপনাদের কিডনি রোগের কিছু ওষুধ নাম সম্পর্কে আলোচনা করব।সবচেয়ে কার্যকরী দুটি কিডনি রোগের ঔষধের নাম নিচে,
উল্লেখ করা হলোঃ
- Sodicarb
- Zanopirol Tablet
কিডনি রোগের লক্ষণ সমূহ কি কি ?
কিডনি রোগ হলে একজন মানুষের অনেক গুলো লক্ষণ ও পরিবর্তন দেখা দিতে পারে। তবে সকলের ক্ষেত্রে একরকম লক্ষণ না ও দেখা দিতে পারে।
কিডনি রোগের প্রাথমিক লক্ষণ গুলো নিচে উল্লেখ করা হলোঃ
প্রস্রাবে ফেনা সৃষ্টি হওয়া
আমরা জানি যে কিডনির সাধারণত রক্তকে ফিল্টার করার মাধ্যমে ময়লা আবর্জনা বের করে দেয়া , এখন প্রস্তাব করার সময় যদি কোন ধরনের সমস্যা থাকে তাহলে আবর্জনা এবং পানির সাথে সাথে অ্যালবুমিন এবং প্রোটিন বের হতে থাকে । যার কারণে একটি ফেনার মত সৃষ্টি হয়।
মাংস পেশীতে টান লাগা
একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ হচ্ছে শরীরে ইলেকট্রোলাইটের পরিমাণ নির্ধারিত রাখা । যখন শরীরে কিডনি সঠিক ভাবে কাজ করে না তখন ইলেক্ট্রোলাইটের একটি ভারসাম্যহীনতা দেখা দেয় । এটার কারণে মাংসপেশিতে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে ।
চোখের নিচে ফুলে যাওয়া
চোখের নিচে ফুলে যাওয়া সমস্যাটি অনেক সময় সাধারণ কারণেও হতে পারে । তবে এটি যদি এক সপ্তাহ বা তার অধিক সময় ধরে হয়ে থাকে তাহলে বুঝতে হবে কোন ধরনের সমস্যা হয়েছে। তিনি আমাদের শরীরে পানির ব্যালেন্সটা ঠিক রাখতে সাহায্য করে ।
যখনই ব্যালেন্সটা অনিয়ন্ত্রিত হয়ে যায় তখন শরীরে পানি বের হওয়া বা পানি গ্রহণ করার ক্ষমতা গুলো হারিয়ে ফেলে , এমতাবস্থায় চোখের নিচে ফুলে যেতে পারে চোখ ছাড়াও হাত-পা সহজ শরীরের বিভিন্ন স্থানে ফুলে যাওয়া দেখা দিতে পারে ।
প্রসাবে রক্ত বের হওয়া
এ সমস্যাটি শুধুমাত্র কিডনির জন্য না অনেক সময় টিউমার বা ইনফেকশন থাকলেও এটি হতে পারে । তবে এ ধরনের লক্ষণ দেখা দিল সাবধান থাকাটা জরুরী।
ঘন ঘন প্রস্রাব আসা
স্বাভাবিকভাবে যদি ঘন ঘন এই সমস্যাটি দেখা দেয় তাহলে সেটি কিডনি রোগের সমস্যা হতে পারে। তাই এ ধরনের কোনো লক্ষণ দেখা দিলেন দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
শরীরের ত্বক শুষ্ক ও চুলকানি সৃষ্টি হওয়া
কারণে অনেক ধরনের সমস্যাই দেখা যেতে পারে , তার মধ্যে এটিও একটি কারণ। অনেক সময় শরীরের ত্বক শুষ্ক হয়ে যায় এবং বিভিন্ন স্থানে চুলকানি সৃষ্টি হতে পারে।
কিডনি রোগের কারণ কি ?
কিডনি রোগ হলে আমরা সকলেই জানতে চাই কিডনি রোগের কারন কি এবং ভালো কিডনি রোগের ঔষধের নাম সম্পর্কে।কিডনির সমস্যাগুলোকে আমরা সাধারণভাবে রোগ বলে চিহ্নিত করে থাকি । তবে এগুলো কি আমরা রোগ বলে অভিহিত না করলেও পারি, কারণ এই সমস্যাগুলো সাধারণত দৈনিক কিছু অভ্যাস পরিবর্তন করার মাধ্যমে প্রতিকার পাওয়া সম্ভব।
আমরা যখন অনেক বেশি খাবার খায় বা অনেক বেশি ওষুধ খায় এক কথায় স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি কিছু করতে চাই তখনই আমাদের কিডনিতে কোন সমস্যা দেখা দেয় ।
যেমন আমরা যদি অতিরিক্ত ওষুধ সেবন করি, প্রয়োজনের বাহিরে নিয়মিত অতিরিক্ত সেবন করার মাধ্যমে কিডনিতে সমস্যা হতে পারে। অনেক ধরনের খাবার আছে যেগুলো অনিয়ন্ত্রিতভাবে খেলে কিডনিতে সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই বলা যায় কোন কিছু অস্বাভাবিক ভাবে না করলে কিডনি রোগ থেকে মুক্তি থাকা সম্ভব ।
দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগের লক্ষণ
কিডনি রোগের অনেকগুলো রক্ষণ রয়েছে যা আমরা উপরে আলোচনা করেছি । দীর্ঘস্থায়ী কিডনির জন্য মূলত এই বিষয়গুলোই দায়ী থাকে । তবে স্বাভাবিকভাবে শরীরর মুখ প্রচন্ড ফুলে যাওয়া, অতিরিক্ত প্রস্রাব হওয়া, প্রস্রাব করার সময় জ্বালাপোড়া করা এবং পুরো শরীর ব্যাথা হওয়া ।
এ কারণগুলো দীর্ঘস্থায়ী রোগের অন্যতম লক্ষণ । তবে এ লক্ষণ গুলো দেখা দিলে যে বুঝবেন কি ডিরোগ হয়েছে এমনটা নয়, এগুলো অনেক সময় স্বাভাবিকভাবেও হতে পারে। তবে বেশ কিছুদিন ধরে যদি লক্ষণগুলো পরিলক্ষিত হয় তাহলে একটি অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
কিডনি সমস্যা হলে কি খাওয়া উচিত ?
কিডনি রোগীদের জন্য সবচেয়ে বেশি পরিমাণে খাওয়া উচিত শাকসবজি, এক্ষেত্রে আমরা জানি শাক-সবজিতে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম ও ক্যালসিয়াম থাকে। কিডনির সমস্যা দূর করনে যা অত্যন্ত কার্যকর ভূমিকা রাখে। এর পাশাপাশি আমরা কলা. খেজুর. আপেল, বেদনা, আতা ফল সহ নানান ধরনের ফলমূল খেতে পারি।
মোট কথা একদিনই সমস্যা হওয়ার পর কোন ধরনের তামাক জাতীয় দ্রব্য সেবন করা যাবে না ।কারণ এলার্জির সমস্যা থাকা অবস্থায় যদি তামাক জাতীয় দ্রব্য সেবন করেন পাশাপাশি অপ্রয়োজনীয় ঔষধ খেয়ে থাকেন তাহলে এলার্জির সমস্যা আরও দীর্ঘায়িত রূপ নিতে পারে।
কিডনি রোগের সেরা খাবার
কিডনি রোগীদের জন্য শাকসবজি এবং ফলমূল খাওয়ার কোন বিকল্প নেই ।কিডনি রোগ হলে আমরা সকলেই জানতে কিডনি রোগের সেরা খাবার এবং ভালো কিডনি রোগের ঔষধের নাম সম্পর্কে। তবে এর পাশাপাশি রোগীদের জন্য সবচেয়ে সেরা কিছু খাবারের তালিকা নিচে দেওয়া হল। এ খাবার গুলো যদি একজন রোগী নিয়মিত খেতে পারে তাহলে কিডনি রোগ অনেকটাই কমে যাবে।
কলা
প্রতিদিন সকালে দুইটি করে কলা খাওয়ার অভ্যাস করুন, এতে করে আপনার দেহে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি উৎপাদন হবে ।
মুরগির মাংস
প্রতিদিন প্রায় ১০০ গ্রাম করে মুরগির মাংস খাওয়ার চেষ্টা করবেন । তবে মাথায় রাখবেন মাংস যেন কোন ধরনের চামড়া না থাকে। চামড়া ছাড়া মুরগির মাংস খাওয়ার চেষ্টা করবেন।
সামুদ্রিক মাছ
শুধু কিডনি রোগের সমস্যাই নয় সকল ধরনের অসুস্থতার লক্ষণ দূর করতে সামুদ্রিক মাছ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে । তাই সপ্তাহে অন্তত দুই থেকে তিন দিন সামুদ্রিক মাছ খাওয়ার চেষ্টা করবেন।
ডিমের সাদা অংশ
মুরগি অথবা হাঁস যে কোন ডিমের সাদা অংশ খাবেন । এতে করে আপনার শরীরে সোডিয়াম পটাশিয়াম এবং ফসপটাসের পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে। বয়স্কদের জন্য ডিমের কুসুম খাওয়া বিপজ্জনক।
জলপাইয়ের তেল
নিজের বাসাতেই তৈরি করতে পারেন জলপাইয়ের তেল । অথবা বাজার থেকেও ভেজাল মুক্ত জলপাইয়ের তেল কিনে প্রতিদিন রাত্রে ঘুমানোর সময় এক চামচ করে সেবন করতে পারেন।
কাঠবাদাম
কাঠবাদামে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি ও পটাশিয়াম। কাঠবাদাম সুস্থ শরীরেও খাওয়া যায়। এবং কাঠবাদাম খেলে প্রচুর পরিমাণে দেহের শক্তির উৎপন্ন হয়। তাই প্রতিদিন সকালবেলা দুটি করে কাঠবাদাম খাওয়ার চেষ্টা করা ভালো ।
আনারস
আনারসে রয়েছে পটাশিয়াম ও ফসফরাস । তবে চেষ্টা করবেন মিষ্টি জাতীয় আনারস খাওয়ার। টক জাতীয় অনুরোধ গুলোর মধ্যে এলার্জির সমস্যা থাকতে পারে।
লাল আঙ্গুর
দীর্ঘমেয়াদী কিডনির জন্য লাল আঙ্গুর অত্যন্ত কার্যকর । প্রতিদিন কয়েক পিস করে লাল আঙ্গুর খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।
পেঁয়াজ ও রসুন
পেঁয়াজু রসুন এর অনেক গুনাগুন রয়েছে । এটিকে কিডনি রোগের ঘরোয়া ঔষধ বলা হয়। তবে মাথায় রাখবেন পেয়াজ এবং রসুন কাঁচা খাওয়া যাবেনা। কাঁচা পেঁয়াজ মুখের দুর্গন্ধ সৃষ্টি করে পাশাপাশি শরীরে কিছু রোগেরও সৃষ্টি করে থাকে। তবে রান্না করা পেয়াজ এবং রসুন খাওয়া অত্যন্ত কার্যকর।
ফুলকপি, বাঁধাকপি ও মুলা
শীতকালীন শাকসবজির মধ্যে এগুলো অন্যতম । এ খাবার গুলোতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম ফসফরাস এবং সোডিয়াম। এবং একজন কি রোগীকে যদি নিয়মিত দুই বেলা খাবারগুলো খাওয়ানো যায় তাহলে ঔষধের তুলনায় সবচেয়ে বেশি কাজ করে।
তাই চেষ্টা করবেন এই জাতীয় খাবার গুলো দৈনিক দুই বেলা খাওয়ানোর। তবে আমরা অনেক সময় একটি ভুল করে থাকি টাটকা সবজি কিনে ফ্রিজিং করে সেটাকে ব্যবহার করি, এক্ষেত্রে কিডনি রোগীদের জন্য টাটকা শাকসবজি খাওয়ানোর চেষ্টা করবেন।
কিডনি রোগের লক্ষণ কমানোর জন্য শুধু খাবার নয় কিছু নিয়মের ও পরিবর্তন নিয়ে আসা জরুরি । যেমন দ্রুত ওজন বেড়ে যাওয়া অথবা কমে যাওয়া পরিলক্ষিত হলে চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে , আবার মাঝে মাঝে হঠাৎ শীত লাগা হঠাৎ মাথা ব্যাথা সহ বমি বমি ভাব হওয়া কিন্তু কিডনি বিকলের লক্ষণ হতে পারে। তাই উল্লেখিত কারণগুলো বুঝতে পারার সাথে সাথে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।
কিডনির জন্য ক্ষতিকর খাবার
কিডনি নষ্ট হওয়ার অন্যতম একটি কারণ হলো ক্ষতিকর খাবার খাওয়া । আমরা যদি সচেতন ভাবে ক্ষতিকর খাবার গুলো এড়িয়ে চলতে পারি তাহলে আমাদের কিডনি অনেকটাই সুরক্ষিত থাকবে। ক্ষতিকর খাবার গুলো খাওয়ার মাধ্যমে শুধুমাত্র আমাদের কিডনি নয় আমাদের শরীরের আরও অত্যন্ত অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে কে আমরা বিপদে ফেলে থাকি। তাই সর্বদা চেষ্টা করবেন সচেতন হয়ে সঠিক সুষম খাদ্য খাবার। আসন দেখে নেই কিডনি ক্ষতিকর কিছু খাবারের নাম।
- প্যাকেটজাত চিপস
- প্রক্রিয়াজাতকরণ মাংস
- ফ্রিজিং খাবার
- সোডা
- তামাক দব্য
- ড্রিঙ্কস
- প্যাকেটজাত মাছ
উল্লেখিত খাবার গুলো থেকে বিরত থাকার মাধ্যমে আমরা আমাদের কিডনিকে সুরক্ষিত রাখতে পারি। তবে শুধুমাত্র খাবারের দিক থেকে সচেতন থাকলে হবে না পরিবেশ এবং সঠিক পরামর্শের জন্য বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সঙ্গেও আলোচনা করতে হবে।
কিডনি ফেইলিওর হওয়ার লক্ষণ কি কি ?
আমরা অনেকে জানি না বাংলাদেশে প্রায় দুই থেকে তিন কোটি মানুষ তিনি রোগে আক্রান্ত । প্রতিদিন বিপুল সংখ্যক মানুষ মারা যাচ্ছে এই রোগটিতে তারপরও মানুষের মধ্যে বাড়ছে না সচেতনতা। এক্ষেত্রে বাড়ছে কিডনি ড্যামেজ হওয়ার সম্ভাবনা, কিডনি ড্যামেজ হওয়ার আগে তেমনভাবে কোন লক্ষণ পরিলক্ষিত না হওয়ার কারণে প্রতিনিয়ত মৃত্যু ঘটছে ।
তবে সাধারণভাবে যদি, প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া, অতিরিক্ত প্রস্রাব হওয়া, প্রস্রাবের সাথে রক্ত বের হওয়া, প্রস্রাবের দুর্গন্ধ সৃষ্টি ইত্যাদি কারণ গুলো লক্ষ্য করলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে । কিডনি ফেইলিওর হওয়ার মূল লক্ষণ গুলো এগুলো। বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষের কিডনি নষ্ট হওয়ার পেছনে দায়ী থাকে ডায়াবেটিকস, উচ্চ রক্তচাপ এবং নেফ্রাইটিস ।
কিডনি রোগের এলোপ্যাথিক ঔষধের নাম
কিডনি রোগের জন্য যে এলোপ্যাথিক ঔষধ গুলো ব্যবহার করা হয় তা আমরা উপরে উল্লেখ করেছি । তবে উক্ত মেডিসিন ছাড়াও একটি বিশেষ ইনজেকশন আছে যা শুধুমাত্র প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য কার্যকর সেটির মাধ্যমে ও কিডনির কার্যকারিতা বৃদ্ধি করা সম্ভব । ইনজেকশন টি এফডিএ অনুমোদিত ।যখন দীর্ঘমেয়াদি কিডনির সমস্যা দেখা যায় তখন চিকিৎসক এ ধরনের ইনজেকশন ব্যবহার করে থাকেন।