কিডনি রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার ।
আসসালামু আলাইকুম, আশা করি সকলে ভালো আছেন। আজকে আমরা আপনাদের মাঝে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় আলোচনা করতে চলেছি। যেটা আপনাদের সকলেরই জানা উচিত। আজকের আর্টিকেলের মূল আলোচ্য বিষয় কিডনি সম্পর্কে বিস্তারিত। আমাদের সকলেরই কিডনি সম্পর্কে সামান্য হলেও জানা উচিত। আপনারা যদি কিডনি সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হয়ে থাকেন তাহলে আজকের আর্টিকেল আপনার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। চলুন দেরি না করে কিডনি রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
কিডনি রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার ।
বর্তমানে বাংলাদেশে কিডনি রোগ অনেকেরই হচ্ছে। ধারণা করা হয় বাংলাদেশে প্রতি ঘন্টায় প্রায় পাঁচ জন মানুষ বা তার বেশি মানুষ মারা যায়। আমরা অনেকেই কিডনি রোগে আক্রান্ত অথবা কিডনি সম্পর্কে জানতে চাই। অনেকে রয়েছে যারা কিডনি নিয়ে পূর্ব থেকেই সতর্কতা অবলম্বন করে থাকে। আজকের আর্টিকেল আপনি যদি মনোযোগ সহকারে পড়েন তবে আপনারা কিডনি রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে জানা অজানা বিভিন্ন রকম তথ্য জানতে পারবেন।
অনেক সময় কিডনি রোগের লক্ষণগুলো দেখা যায় না বলে কিডনি রোগটি প্রতিকার করা সম্ভব হয় না। তাই যারা খুবই সতর্কতা অবলম্বন করে এবং সমস্যা হলে ডক্টরের পরামর্শ নেয় তারা খুব সহজেই এগুলো থেকে মুক্তি পেতে পারে। কিডনি রোগের চিকিৎসা অত্যান্ত ব্যয়বহুল। যে কারণে সকলের এ রোগের চিকিৎসা করতে সক্ষম হয় না। যে সকল লক্ষণগুলো দেখা দিতে পারে কিডনি রোগের ক্ষেত্রে,
তা নিম্নে উল্লেখ করা হলোঃ
- ঘনঘন প্রসাব হওয়া
- প্রসবের সময় প্রসবের রাস্তায় জ্বালাপোড়া করা
- প্রসব লাল হওয়া
- প্রসবের দুর্গন্ধ হওয়া
- কোমরের দুই পাশে ব্যথা করা এবং তার সাথে তলপেটে প্রচন্ড ব্যথা অনুভূত হওয়া
- শরীর ও মুখ ফুলে যাওয়া
- শ্বাসকষ্ট হওয়া
- ফুসকুড়ি দেখা দেওয়া
- পেশীতে ব্যথা অনুভূত হওয়া
- ক্লান্তি অনুভব করা
- মাথা ঘোরা
তবে কিডনি রোগের সমস্যা গুলো মূলত হয়ে থাকে ডায়াবেটিস এর কারণে, উচ্চ রক্তচাপ এর কারণে এবং নেফাইট্রিস সমস্যার কারণে। মূলত এই তিন টি কিডনি রোগের কারণ। যদি আপনাদের এই সকল লক্ষণগুলো দেখা দেয় তবে অবশ্যই আপনারা ডক্টরের পরামর্শ নেবেন। আপনারা যদি এই রোগ থেকে পরিত্রাণ পেতে চান তাহলে ডক্টরের দিক নির্দেশন অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করতে হবে। কিডনি রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার প্রতিরোধের জন্য যে সকল পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করতে পারেন,
তা নিম্নে উল্লেখ করা হলোঃ
- ডক্টরের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন।
- জীবনধারা পরিবর্তন।
- ডায়েট পরিবর্তন।
- উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ।
- ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা।
- স্বাস্থ্যকর খাদ্য খাওয়া।
- ধুমপান এবং অ্যালকোহল জাতীয় খাবার পরিহার করা।
- ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা।
- পর্যাপ্ত পানি পান করা।
- নিয়মিত ব্যায়াম করা।
- সর্বসময় ডক্টরের পরামর্শ অনুযায়ী চলা।
কিডনি রোগটি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। তবে এ রোগটি প্রতিকারযোগ্য। আপনারা যদি সঠিকভাবে নিয়ম মেনে চলেন এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করেন। তাহলে এ রোগ থেকে আপনারা পরিত্রান পাবেন।
কিডনি রোগ কেন হয় ?
কিডনি রোগ এর সঙ্গে আমরা বেশ পরিচিত। বিভিন্ন জনের বিভিন্ন রকম কারণে কিডনি রোগ হতে পারে। তবে কিডনি রোগ আমাদের জন্য মারাত্মক। কেননা কিডনি রোগের চিকিৎসা অত্যন্ত ব্যয়বহুল। তবে কিডনি রোগের সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করা হলে এ রোগ থেকে প্রতিকার পাওয়া সম্ভব। কিডনি রোগ আমাদের বিভিন্ন কারণে হতে পারে। কিডনি রোগের সবচেয়ে সাধারণ কারণ হলো অস্বাস্থ্যকর জীবন পরিচালনা করা এবং অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া। তবে যে সকল কারণে কিডনি রোগ হতে পারে,
তা নিম্নে উল্লেখ করা হলোঃ-
- উচ্চ রক্তচাপ এর কারণে কিডনি রোগ হতে পারে।
- ডাইবেটিস এর কারণে কিডনি রোগ হতে পারে। কিডনি রোগ হতে ডায়াবেটিকস অত্যন্ত সহায়ক করে থাকে।
- বংশগত কারণে ও কিডনি রোগ হয়ে থাকে।
- কিছু ঔষধ সেবন করার জন্য আমাদের কিডনিতে বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই যেকোনো ওষুধ সেবন করার পূর্বে আমাদের ডক্টরের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
- অতিরিক্ত অ্যালকোহল আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। অতিরিক্ত অ্যালকোহল এর ব্যবহারের কারণে আমাদের কিডনির সমস্যা হয়ে থাকে।
- ধূমপান করার জন্য আমাদের কিডনিতে সমস্যা হয়। সুতরাং ধূমপান থেকে আমাদের বিরত থাকা উচিত।
- অতিরিক্ত ওজনের কারণে কিডনির সমস্যা দেখা দিতে পারে। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য সকলেই চেষ্টা করবেন।
- অনিয়মিত ব্যায়াম ও আমাদের কিডনির সমস্যার জন্য সহায়তা করে। ব্যায়াম এমন একটা জিনিস যা আমাদের শরীরকে সতেজ এবং সঠিক রাখে। কিন্তু অনিয়মিত ব্যায়াম আমাদের শরীরের ক্ষতি করে।
উপরে উল্লেখিত বিষয়গুলোর কারণে আমাদের কিডনি রোগ দেখা দিতে পারে। তাই এই সকল বিষয়গুলো থেকে আমাদের অশু অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। যে সকল কারণে আমাদের কিডনি রোগ হতে পারে অবশ্যই আমরা সেই সকল কারণগুলো থেকে দূরে থাকবো। তাহলে আমরা কিডনির রোগের মত মারাত্মক রোগ থেকে মুক্ত থাকবো।
কিডনি নষ্ট হওয়ার কারণ কি ?
নিম্নে উল্লেখ করা হলোঃ
- ডায়াবেটিসঃ ডাইবেটিস আমাদের শরীরে অতিরিক্ত গ্লুকোজ এর স্তর সৃষ্টি করে থাকে সমস্যার সৃষ্টি করে। যে কারণে আমাদের কিডনি ক্ষতি হয়ে থাকে।
- উচ্চ রক্তচাপঃ উচ্চ রক্তচাপ যদি দীর্ঘস্থায়ী হয়ে থাকে তাহলে আমাদের কিডনিতে সমস্যা দেখা দেয় অথবা কিডনির সমস্যা হয়ে থাকে।
- অস্বাস্থ্যকর জীবন যাপনঃ অস্বাস্থ্যকর জীবন যাপন এর কারণে আমাদের কিডনি রোগের সৃষ্টি হতে পারে। অতিরিক্ত প্রোটিন বা ক্যালরি খাওয়া। তামাক গ্রহণ করা ইত্যাদি।
- বিভিন্ন নেশাদ্রব্য গ্রহণ করাঃ আমরা অনেক সময় বিভিন্ন নেশার সঙ্গে জড়িয়ে যাই। যেগুলো আমাদের কিডনির জন্য বেশ ক্ষতিকারক। অতিরিক্ত ধূমপানের কারণে আমাদের কিডনিতে সমস্যা দেখা দেয়।
- অসুস্থকর ওষুধ সেবনঃ আমরা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ঔষধ সেবন করে থাকি। আমরা হয়তো সকলে জানে না ওষুধের সাইড ইফেক্ট রয়েছে। তাই যেকোনো ওষুধ ডক্টরে পরামর্শ অনুযায়ী না খাবার কারণে অনেক সময় আমাদের কিডনিতে সমস্যা দেখা দিতে পারে ওষুধ সেবন করার জন্য।
কিডনি রোগ হলে কি কি সমস্যা হয় ?
আমরা অনেক সতর্ক থাকার পরেও আমাদের কিডনি রোগ হয়ে থাকে। তাই আমরা সকলেই জানতে চাই যে কিডনি রোগ হলে কি কি সমস্যা হয় এবং কিডনি রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে । কিডনি রোগ হলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। তবে প্রথম অবস্থায় সব সমস্যাগুলো বোঝা যায় না। রোগ বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে সমস্যাগুলো ও বৃদ্ধি পেতে থাকে। তখন সকল সমস্যাগুলো বোঝা যায়। কিডনি রোগ হলে যে সকল সমস্যাগুলো হয়,
তা নিম্নে উল্লেখ করা হলোঃ
- ঘনঘন প্রস্রাব হওয়া
- প্রস্রাবের সাথে রক্ত বের হওয়া
- প্রস্রাবের রং গারো হলুদ বা লাল হওয়া
- মাথা ঘোরা
- ক্লান্তি অনুভূত হওয়া
- পেশিতে ব্যথা অনুভূত হওয়া বা ব্যথা হওয়া
- ফুসকুড়ি হওয়া
- শ্বাসকষ্ট হওয়া
- মুখ চোখ ফুলে যাওয়া
- অস্থিরতা বোধ করা
- শীত অনুভূত হওয়া
- বমি বমি ভাব হওয়া
মূলত এই সকল সমস্যাগুলো হয়ে থাকে কিডনিতে সমস্যা হলে। আপনাদের যদি এ সকল সমস্যা গুলো দীর্ঘদিন ধরে দেখা দেয় তবে অবশ্যই আপনারা খুব দ্রুত ডক্টরের পরামর্শ নেবেন এবং ডক্টরের নির্দেশমালা অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করবেন।
কিডনির সমস্যা হলে কোথায় কোথায় ব্যথা হয় ?
কিডনি রোগের সমস্যা হলে ব্যথার স্থান নির্ভর করে কিডনির অবস্থার ওপর। কিডনিতে সমস্যা হলে বেশ কিছু স্থানে ব্যথা অনুভূত হয়। কিডনি সমস্যা তে যেসকল স্থানগুলোতে ব্যথা হয় তা হলোঃ
সাধারণত কিডনি ব্যথা হয়ে থাকে পিঠের নিচের দিকে অথবা পাঁজরের ঠিক নিচে। কোমরে ব্যথা ও অনুভূত হয় কিডনির সমস্যার কারণে। পেটে বা উরুতে ও ব্যথা অনুভূত হতে পারে। বিভিন্ন পেশীতে ও ব্যথা অনুভূত হতে পারে।
কিডনি রোগের তিনটি প্রাথমিক সর্তকতা লক্ষণ কি কি ?
আমরা অনেক সতর্ক থাকার পরেও আমাদের কিডনি রোগ হয়ে থাকে। তাই আমরা সকলেই জানতে চাই যে কিডনি রোগের তিনটি প্রাথমিক সর্তকতা লক্ষণ কি কি এবং কিডনি রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে । কিডনি রোগের প্রথম পর্যায়ে কোনো রকম লক্ষণ বোঝা যায় না। তবে প্রথম স্টেজের পর কিছুটা লক্ষণ দেখা যায়। কিডনিতে সমস্যা হলে যে সকল প্রাথমিক লক্ষণগুলো দেখা যায়
তা হলোঃ
- প্রসাবে রক্ত
- প্রসাবে প্রোটিন
- ঘন ঘন প্রসাব
মূলত এই তিনটি লক্ষণ সর্বপ্রথমে দেখা যায় কিডনিতে সমস্যা হলে। আপনাদের কারো যদি এমন সমস্যা দীর্ঘদিন যাবত দেখা দেয় তবে অবশ্যই আপনারা ডক্টরের পরামর্শ নেবেন।
কিডনি ফেইলিউর হওয়ার লক্ষণ কি কি ?
কিডনির সমস্যা আমাদের সকলেরই জন্য মারাত্মক। এই সমস্যার সঠিকভাবে সমাধান করতে হলে আমাদের বেশ কিছু নিয়ম কানুন এবং অনেক অর্থ খরচ করতে হয়। তারপরেও যদি সঠিকভাবে চিকিৎসা গ্রহণ না হয় তবে এই সমস্যা থেকে পরিত্রান পাওয়া যায় না। তাই পূর্ব থেকেই আপনাদের সতর্ক হওয়া উচিত কিডনি সমস্যা থেকে। কিডনি ফেইলিউর এর পর্যায় স্টেজ ও ব্যক্তি অনুযায়ী বা ভেদে লক্ষণগুলো বিভিন্ন রকম হতে পারে। তবে সার্বিক অবস্থায় যে সমস্ত লক্ষণগুলো দেখা যায়,
তা নিম্নে উল্লেখ করা হলোঃ
- প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যাওয়া
- রাতের বেলায় ঘন ঘন প্রস্রাবের বেগ পাওয়া
- প্রস্রাবের সাথে জ্বালাপোড়া করা
- পা ও পায়ের পাতা ফুলে যাওয়া
- মুখমন্ডল ফুলে যাওয়া
- বুকে ব্যথা অনুভূত হওয়া
- বুকে অস্বাভাবিক চাপবোধ করা
- দুর্বলতা অথবা ক্লান্তি অনুভব করা
- বমি বমি ভাব হওয়া বা বমি হওয়া
- ক্ষুধামন্দ হওয়া
- ঘুমের সমস্যা হওয়া অর্থাৎ ঘুম হবে না
- খিচুনির সৃষ্টি হওয়া ইত্যাদি
আপনাদের যদি কিডনিতে ফেইলিউর হয়ে থাকে তাহলে এই সকল লক্ষণ গুলো দেখতে পারবেন। যদি আপনারা এই সকল লক্ষণগুলো দেখতে পান তবে অবশ্যই আপনারা ডক্টরের সঙ্গে পরামর্শ করবেন।এবং খুব ভালোভাবে জীবন পরিচালনা করার চেষ্টা করবেন।
কিডনির স্বাভাবিক পয়েন্ট কত ?
- স্বাভাবিকভাবে মহিলাদের ক্ষেত্রে এক ডেসিলিটার রক্তে ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা থাকে ০.৫ – ০১.০১ মিলিগ্রাম।
- পুরুষদের ক্ষেত্রে এটি মান হয়ে থাকে ০.৬ – ০১.০২ মিলিগ্রাম ।
- পৃথিবীতে অনেক মানুষ আছে তাদের একটি কিডনি নেই, এ ধরনের মানুষের ক্ষেত্রে ক্রিয়েটিনিনের পরিমাণ থাকে ১.০৮ মিলিগ্রাম।
- কিশোরদের ক্ষেত্রে প্রতি ডেসিলিটারে ০.৫ থেকে ১ মিলিগ্রাম পর্যন্ত ক্রিয়েটিনিনের উপস্থিত থাকে।
- শিশুদের ক্ষেত্রে এটি হয়ে দাঁড়াই ০.০৩ থেকে ০.৭ মিলিগ্রাম পর্যন্ত ।
ডিহাইড্রেশন থেকে কিডনি ড্যামেজ হলে প্রতিকার করা যায় ?
কিডনির সমস্যা আমাদের সকলেরই জন্য মারাত্মক। তাই আমরা সকলেই জানতে চাই যে ডিহাইড্রেশন থেকে কিডনি ড্যামেজ হলে প্রতিকার করা যায় কিনা এবং কিডনি রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে। সাধারণভাবে যে কোন পরিস্থিতিতে কিপটে ড্যামেজ হলে চিকিৎসকরা রোগীকে পাঁচটি স্তরে বিভক্ত করে থাকেন ।
পাঁচটি স্তরে বিভক্ত করার পর তাদের একটি বান্ডেল খাদ্যাভাসে অভ্যাস করান। যেমন আপনি কোন স্তরে আছেন সেটার উপরে আপনাকে ওই পরিমাণ আমিষ খেতে দেওয়া হবে ।মনে করিয়ে আপনি যদি প্রথম স্তরে থাকেন তাহলে আপনাকে নির্দিষ্ট পরিমাণ আমি খেতে দেওয়া হবে আবার পঞ্চম স্তরে থাকলে সেটির উপর ভিত্তি করে আমিষ দেওয়া হবে ।
শুধুমাত্র আমিষ নয় খাবার থেকে শুরু করে প্রতিটা বিষয়ের উপরেই একটি নির্দিষ্ট বিষয় লক্ষ্য করে দেয়া হবে। তবে এই বিষয়গুলোর জন্য একটি অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। অভিজ্ঞ চিকিৎসক ছাড়া এ বিষয়গুলো নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন। তাই কিডনি ড্যামেজের লক্ষণ অথবা হলে আপনার অবশ্যই কোন অভিজ্ঞ চিকিৎসকের শরণাপন্ন হবেন।